দক্ষিণ দিনাজপুরের ১৭২ জন চাকুরি প্রার্থীর কাউন্সিলিং থেকে জাল শংসাপত্র ধরে ৪ জন প্রার্থীর নিয়ােগ বাতিলের ঘটনায় বিতর্ক তৈরি হয়েছে৷
রাজ্যের শিক্ষা বিভাগ থেকে কী করে ওই প্রার্থী তালিকা জেলা স্কুল শিক্ষা সংসদে পাঠাল তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। এদিকে হাইকোর্টের রায়ে টেট প্যানেল স্থগিত হওয়ায় জেলা প্রাথমিক স্কুলে সদ্য নিয়ােগ পাওয়া ১৬৮ জনের ভবিষ্যত নিয়েও ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে।
নিয়ােগপত্র না পাওয়া প্রার্থীরাও আতান্তরে। ২০১৪ সালের টেটের প্যানেলের মেধা তালিকা প্রকাশের দাবি জানিয়ে নিখিলবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির জেলা সম্পাদক শঙ্কর ঘােষ-র দাবি, জাল শংসাপত্র দাখিলের অভিযােগে চার জন প্রার্থীর নিয়ােগ বাতিল হয়েছে। কী করে তাঁদের নাম শিক্ষা দফতর থেকে জেলায় এলে তার তদন্ত করতে হবে।
জেলা স্কুল পরিদর্শক (D.I) নারায়ণচন্দ্র পাল বলেন, “শিক্ষা সংসদ থেকে টেট প্রার্থীদের তালিকা যাচাই করতে বলা হয়। ওই প্রক্রিয়ায় জাল সংশাপত্র ধরে ৪ জনের নিয়ােগ বাতিল হয়েছে।
এর বাইরে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ নেই।” ডিপিএসসি (DPSC) সূত্রের খবর,হাইকোর্টের স্থগিতাদেশের জেরে নিয়ােগ প্রাপ্তদের বেতন সহ পরবর্তী সরকারী প্রক্রিয়াও স্থগিত হয়ে গিয়েছে।
আদালতের স্থগিতাদেশ না ওঠা অবধি অপেক্ষায় থাকা প্রার্থীরাও নিয়ােগপত্র পাচ্ছেন না। যারা সােমবার অবধি স্কুলে যােগ দেননি তারাও আটকে গেলেন বলে জানা গিয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.