লখনৌ: শনিবার উত্তর প্রদেশের হাথরাস কান্ডে বড় সাফল্য পাওয়া গেছে।
বিজেপির মুখপাত্র শালভ মণি ত্রিপাঠি তার টুইটার অ্যাকাউন্টে টুইট করে এই তথ্য দিয়েছেন যে হাতরাসের কান্ডের মাস্টারমাইন্ডকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এটি প্রকাশ করে ত্রিপাঠি তার টুইটে গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তির একটি ছবি শেয়ার করে লিখেছেন, "এই হল হাথরাস কান্ডের মাস্টার মাস্টার রাউফ, PFI নেতা রাউফ বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দরে ধরা পড়ে, সত্য সামনে এসেছে হাথরাসে হয়েছিল বড় ষড়যন্ত্র, ঘোমটা বউদি থেকে শুরু করে 'বহু চর্চিত চেহারা' PFI এর লেখা স্ক্রিপ্ট পড়ে, ঘৃণা ছড়িয়ে উত্তর প্রদেশে জাতিগত দাঙ্গা বাধানোর জন্য রাউফকে বিদেশ থেকে কোটি টাকা ফান্ডিং করা হয়।"
ये है हाथरस का मास्टर माइंड रऊफ़,PFI का अगुवा रऊफ़ विदेश भागते समय एयरपोर्ट से धरा गया,हुआ खुलासा,हाथरस में हुई बड़ी साज़िश,घूंघट वाली भाभी से लेकर तमाम ‘चर्चित चेहरों’ ने पढ़ी PFI की लिखी हुई स्क्रिप्ट,नफ़रत फैला प्रदेश में जातीय दंगा कराने के लिए रऊफ़ को विदेशों से मिले करोड़ों pic.twitter.com/mZd8CtN0n4
— Shalabh Mani Tripathi (Office) (@Shalabhoffice) December 12, 2020
হাথরাস গ্যাংরেপ কান্ডে সাম্প্রদায়িক হিংসা ছড়ানোর অপরাধে এসটিএফ পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (Popular Front of India)-র ৪ জন সদস্য আতিকুর রহমান, আলম, সিদ্দিকী ও মাসুদ কে ৫ অক্টোবর মান্ট টোল প্লাজা থেকে গ্রেফতার করে। চার সদস্যের কাছ থেকে জাস্টিস ফর হাথরাস পাম্পলেট(Pamphlet), ল্যাপটপ, মোবাইল ইত্যাদি উদ্ধার করা হয়েছে।
তাদের কাছ থেকে জিজ্ঞাসাবাদ করার পরেই রাউফ শরীফ সম্পর্কে তথ্য পাওয়া গেছে। PFI সদস্য আতিকুর রহমান এবং মাসুদকে দাঙ্গা বাধানোর ষড়যন্ত্রে আর্থিক সহায়তা দিতে রাউফ শরীফের নাম প্রকাশ্যে আসে। রাউফ PFI-র ছাত্র শাখার সাধারণ সম্পাদক।
ED রাউফকে অর্থ পাচার (Money Laundering) মামলায় গ্রেফতার করেছে। দাবি করা হয়েছে যে রাউফকে সেই সময় গ্রেফতার করা হয় যখন সে দেশের বাইরে যাওয়ার উদ্দেশ্যে তিরুবনন্তপুরম বিমানবন্দরে পৌঁছেছিল।
PFI নেতার বিরুদ্ধে ওমান ও কাতারের মতো দেশ থেকে অর্থ পাচারের মাধ্যমে ২ কোটি টাকা সংগ্রহ করার অভিযোগ রয়েছে। ED দীর্ঘদিন ধরে রাউফ শরীফকে খুঁজছিল। তাকে ED-র পাশাপাশি হাথরাস মামলায় UP পুলিশ অর্থ পাচারের মামলায় অভিযুক্ত করেছিল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.