রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের শেষ লগ্নে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস (TMC)-র বিরুদ্ধে বড়সড় দুর্নীতির অভিযােগ আনল বিজেপি (BJP)।
গত বছর লকডাউন ও আমফান বিপর্যয়ের সময় থেকেই রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলের বিরুদ্ধে ত্রাণ ও রেশন খাদ্য সামগ্রী বিলিতে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযােগ নিয়ে সরব হয়েছিল বিজেপি। এবার নির্বাচনী লড়াইয়ের শেষ ধাপে পৌঁছে বিভিন্ন তথ্য প্রমাণ-সহ সেই দুর্নীতি নিয়ে মানুষের দরবারে হাজির হল গেরুয়া শিবির।
বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক তথা এ রাজ্যে বিজেপির পর্যবেক্ষক কৈলাশ বিজয়বর্গীয় ছাড়াও প্রেস কনফারেন্সে হাজির ছিলেন পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির কেন্দ্রীয় সহ-পর্যবেক্ষক অমিত মালব্য (Amit Malviya), সাংসদ ও রাজ্য বিজেপির সহ-সভাপতি অর্জুন সিং (Arjun Sing), রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য (Samik Bhattacharya), এবং বিজেপি নেতা সব্যসাচী দত্ত (Sabyasachi dutta)।
কলকাতা সংলগ্ন নিউ টাউন এলাকার একটি অভিজাত হােটেলে রবিবার এক সাংবাদিক বৈঠক করে শাসক দলের বিধায়ক তথা খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক (Jyotipriya Mallik)-র বিরুদ্ধে ৫০০০ কোটি টাকার খাদ্যশস্য দুর্নীতির অভিযােগ আনলেন বিজেপি কেন্দ্রীয় প্রভারি কৈলাস বিজয়বর্গীয় (Kailash Vijayvargiya)।
জ্যোতিপ্রিয়র নির্বাচনী হলফনামায় উল্লেখিত সম্পত্তির খতিয়ান তুলে ধরে তাঁর বিরুদ্ধে খাদ্য দপ্তরের ব্যাপক বরাদ্দ বিপুল পরিমাণ অর্থ নয়ছয়ের অভিযােগ করা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় সরকার ন্যূনতম সহায়ক মূল্য নির্ধারণ করলেও রাজ্যের পক্ষ থেকে সেই দামে কতজন কৃষকের কাছ থেকে শস্য কেনা হয়েছে, তার কোনও তথ্যই নেই বলে আরটিআই (RTI) সূত্রে উঠে এসেছে বলে দাবি করা হয়েছে বিজেপির পক্ষ থেকে।
কৈলাশ বিজয়বর্গীয় দাবি করেন, প্রধানমন্ত্রী পরিবার পিছু পাঁচ কেজি চাল দিয়েছেন। বাংলাতেও সেই রেশন পাঠানাে হয়েছে। কিন্তু গরিবরা তাঁদের ন্যায্য বরাদ্দ পায়নি, তৃণমূল সরকার এবং দুর্নীতিগ্রস্ত মন্ত্রীর জন্য কেন্দ্রীয় সরকার ন্যূনতম সহায়ক মূল্য নির্ধারণ করলেও রাজ্যের পক্ষ থেকে সেই দামে কতজন কৃষকের কাছে থেকে শস্য কেনা হয়েছে, তার কোনও তথ্যই নেই বলে আরটিআই- (RTI) এ উঠে এসেছে দাবি করেছে গেরুয়া শিবির।
বিজেপির আরও অভিযােগ চেকের বদলে ক্যাশ দিয়ে ধান কিনেছে গােটা দেশের মধ্যে একমাত্র পশ্চিমবঙ্গ সরকার। চালের পাশাপাশি আমফান পরবর্তী সময়ে কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে ত্রিপল পাঠানাে হলে সেটাও চুরি হয়ে গিয়েছে বলে দাবি করেন বিজয়বর্গীয়।
বিজেপির স্পষ্ট অভিযােগ, তাদের হাতে গত পাঁচ বছরের এই সমস্ত দুর্নীতির প্রামাণ্য নথি রয়েছে, যেখানে প্রতি বছর গড়ে ১০০০ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে বলে দাবি করে বিজেপি।
এভাবেই মােট ৫০০০ কোটির দুর্নীতির প্রমাণ জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের বিরুদ্ধে বিজেপি পেয়েছে বলে দাবি করেন বিজয়বর্গীয়। শুধু তাই নয় নােটবন্দির সময় জ্যোতিপ্রিয়র দুই কন্যা মণিদীপা মল্লিক ও প্রিয়দর্শিনী মল্লিকের অ্যাকাউন্টে চার ও তিন কোটি টাকা জমা দেওয়া হয়েছে বলেও দাবি করে বিজেপি।
জ্যোতিপ্রিয়র নির্বাচনী হলফনামায় উল্লেখিত সম্পত্তির খতিয়ান তুলে ধরে তাঁর বিরুদ্ধে খাদ্য দপ্তরের ব্যাপক বরাদ্দ বিপুল পরিমাণ অর্থ নয়ছয়ের অভিযােগ করা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় সরকার ন্যূনতম সহায়ক মূল্য নির্ধারণ করলেও রাজ্যের পক্ষ থেকে সেই দামে কতজন কৃষকের কাছ থেকে শস্য কেনা হয়েছে, তার কোনও তথ্যই নেই বলে আরটিআই (RTI) সূত্রে উঠে এসেছে বলে দাবি করা হয়েছে বিজেপির পক্ষ থেকে।
কৈলাশ বিজয়বর্গীয় দাবি করেন, প্রধানমন্ত্রী পরিবার পিছু পাঁচ কেজি চাল দিয়েছেন। বাংলাতেও সেই রেশন পাঠানাে হয়েছে। কিন্তু গরিবরা তাঁদের ন্যায্য বরাদ্দ পায়নি, তৃণমূল সরকার এবং দুর্নীতিগ্রস্ত মন্ত্রীর জন্য কেন্দ্রীয় সরকার ন্যূনতম সহায়ক মূল্য নির্ধারণ করলেও রাজ্যের পক্ষ থেকে সেই দামে কতজন কৃষকের কাছে থেকে শস্য কেনা হয়েছে, তার কোনও তথ্যই নেই বলে আরটিআই- (RTI) এ উঠে এসেছে দাবি করেছে গেরুয়া শিবির।
বিজেপির আরও অভিযােগ চেকের বদলে ক্যাশ দিয়ে ধান কিনেছে গােটা দেশের মধ্যে একমাত্র পশ্চিমবঙ্গ সরকার। চালের পাশাপাশি আমফান পরবর্তী সময়ে কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে ত্রিপল পাঠানাে হলে সেটাও চুরি হয়ে গিয়েছে বলে দাবি করেন বিজয়বর্গীয়।
বিজেপির স্পষ্ট অভিযােগ, তাদের হাতে গত পাঁচ বছরের এই সমস্ত দুর্নীতির প্রামাণ্য নথি রয়েছে, যেখানে প্রতি বছর গড়ে ১০০০ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে বলে দাবি করে বিজেপি।
এভাবেই মােট ৫০০০ কোটির দুর্নীতির প্রমাণ জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের বিরুদ্ধে বিজেপি পেয়েছে বলে দাবি করেন বিজয়বর্গীয়। শুধু তাই নয় নােটবন্দির সময় জ্যোতিপ্রিয়র দুই কন্যা মণিদীপা মল্লিক ও প্রিয়দর্শিনী মল্লিকের অ্যাকাউন্টে চার ও তিন কোটি টাকা জমা দেওয়া হয়েছে বলেও দাবি করে বিজেপি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.