মহারাষ্ট্রের আকোলা জেলার পোলা চৌকে একটি মন্দিরে কট্টরপন্থী মুসলিমদের দ্বারা হোলিকা দহনে বিঘ্ন উৎপন্ন করার খবর সামনে এসেছে।
প্রায় ২০০-৩০০ জন মুসলিম হোলিকা দহনে অশান্তি সৃষ্টি করেছে। তারা হোলিকা দহনের সময় শুধু জল ঢেলে দেয় তা নয় লাথি মেরে মেরে দহনের আগুন নিভিয়ে দেয়।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিওটি দ্রুত ভাইরাল হচ্ছে, এর পরে হিন্দুরা তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করে এবং মহারাষ্ট্রের উদ্ধব সরকারের কাছ থেকে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানায়।
এই ঘটনাটি আকোলার পোলা চৌক (Pola Chowk) স্থিত হনুমান মন্দিরের। এই মন্দিরটি মুসলিমদের প্রভাব অধ্যুষিত এলাকার। অভিযোগ করা হয় যে হিন্দুরা যখন হোলিকা দহন কর্মসূচিতে নিযুক্ত ছিল, তখন একদল মুসলিম জনতা সেখানে উপস্থিত হয় এবং উভয়ের মধ্যে ঝগড়া শুরু হয়।
এর পরে কট্টরপন্থী উগ্র মুসলিমের ভীড় হোলিকার আগুন নিভিয়ে দেয়। তারা লাথি মেরে সেই পূজাস্থল অপমান করে। হিন্দুদের লাঞ্ছিত করে এবং প্রচন্ড মারধোর করে।
पोळा चौक, अकोला येथे एक पुरातन हनुमान मंदिर (उदासी मठ) आहे. मंदिर मुस्लिम बहुल क्षेत्रात आहे. हे मंदिर गेल्या अनेक वर्षांपासून दुर्लक्षित होते. परंतु गेल्या काही महिन्यांपासून परिसरातील हिंदू युवकांनी त्याठिकाणी दर शनिवारी हनुमान चालीसा व आरती करण्यास सुरूवात केलेली आहे. pic.twitter.com/mFQF8yIPkZ
— Swanand Kondolikar (@SwanandBJP) March 30, 2021
এই মন্দিরটি ‘উদাসী মঠ’ নামেও পরিচিত, এটি একটি বহু প্রাচীন মন্দির। মহারাষ্ট্র বিজেপির সোশ্যাল মিডিয়া সদস্য স্বানন্দ কনডোলিকার বলেছেন, মন্দিরটি মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চলে অবস্থিত।
তিনি জানিয়েছিলেন যে এই মন্দিরটিকে বহু বছর ধরে উপেক্ষা করা হচ্ছে। গত কয়েক মাস ধরে, কিছু হিন্দু যুবক শনিবার নিয়মিতভাবে হনুমান চালিশা এবং আরতি শুরু করেছেন।
এর আগেও কিছুদিন আগে মহারাষ্ট্রে এ ধরনের আরও একটি ঘটনা সামনে এসেছিল। প্রায় ৫০ থেকে ৬০ জন কট্টরপন্থী মুসলিম মৌলবাদীরা মালাংগড় দুর্গের উপরে বানানো মাছিন্দ্রনাথের প্রাচীন মন্দিরে প্রবেশ করে এবং হিন্দুদের আরতিতে বিঘ্ন ঘটাতে 'আল্লাহ-হু-আকবার' স্লোগান দেয়। হিন্দুরা পারম্পরিক আরতি করছিল, এমন সময় মুসলিমরা একটি ভিড় মাছিন্দ্রনাথ মন্দিরে প্রবেশ করে আরতি ব্যাহত করার চেষ্টা করে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.