মালদা: সরকারি তোয়াক্কা না করে মালদা মেডিক্যাল কলেজে নিয়োগ করা হয়েছিল অস্থায়ী কর্মী ৷
অস্থায়ী কর্মীদের আগস্ট মাস থেকে বেতন বন্ধের নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে।আর তারই জেরে চাকরি হারানাের আশঙ্কা করে কর্ম বিরতির ডাক দিয়ে অবস্থান-বিক্ষোভ শুরু করেছেন মেডিক্যাল কলেজের ১৭৭ জন অস্থায়ী কর্মী। যাদের মধ্যে মহিলা কর্মীরাও রয়েছেন।
শুক্রবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে মালদা মেডিক্যাল কলেজ চত্বরে অস্থায়ী কর্মীদের এই অবস্থান-বিক্ষোভ। যদিও করােনা সংক্রমণের সরকারি নির্দেশিকা মেনে ৪০ জন পালা করে এই অবস্থান বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন।
মেডিক্যাল কলেজের একসঙ্গে এত বিপুল পরিমাণ অস্থায়ী কর্মীদের ছাঁটাই করা হলে বিভিন্ন ধরনের।পরিষেবার ক্ষেত্রে নানা সমস্যা তৈরি হতে পারে বলেও আশঙ্কা করছেন রােগী ও তাদের আত্মীয়েরা। যদিও মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, ওই অস্থায়ী কর্মীদের যে ফান্ড থেকে বেতন দেওয়া হত, সেই ফান্ডে টাকা নেই। এই অবস্থায় অগস্ট মাস থেকে ওই অস্থায়ী কর্মীদের বেতন বন্ধের নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে।
বিক্ষোভকারী অস্থায়ী কর্মীদের বক্তব্য, মালদা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের বিভিন্ন পদে কেউ ২০১১ সালে আবার কেউ ২০১৬ সালের অস্থায়ী পদে নিয়ােগ হয়েছিল।
মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ফান্ড থেকে তাদের
প্রতি মাসে বেতন দেওয়া হত। কিন্তু তাদের নিয়ােগের জন্য স্বাস্থ্য ভবনে কোনওরকম আবেদন জানানাে হয়নি। দীর্ঘ দিন ধরে মালদা
মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে রােগী কল্যাণ সমিতির তহবিল থেকে তাদের টাকা দেওয়া হচ্ছিল। বর্তমানে রােগী কল্যাণ সমিতির যে তহবিল সেখানকার টাকা প্রায় শেষ হয়ে এসেছে। যার জেরে তাদের বেতন বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
মালদা মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষ। পাশাপাশি তাদের নিয়ােগের ব্যাপারে স্বাস্থ্য দপ্তরের কাছেও স্ট্যান্ডার জানিয়েছে। কিন্তু তাদের নিয়ােগের ব্যাপারে এখন পর্যন্ত স্বাস্থ্য ভবন থেকে কোনওরকম নির্দেশিকা জারি করা হয়নি।
এ প্রসঙ্গে মালদা মেডিকেল কলেজের প্রিন্সিপাল ডক্টর পার্থ প্রতিম মুখোপাধ্যায় বলেন, অস্থায়ী কর্মীদের আগস্ট মাস থেকে বেতনের একটা সমস্যা তৈরি হয়েছে। বিষয়টি স্বাস্থ্য দপ্তরের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানাে হয়েছে।
মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ফান্ড থেকে তাদের
প্রতি মাসে বেতন দেওয়া হত। কিন্তু তাদের নিয়ােগের জন্য স্বাস্থ্য ভবনে কোনওরকম আবেদন জানানাে হয়নি। দীর্ঘ দিন ধরে মালদা
মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে রােগী কল্যাণ সমিতির তহবিল থেকে তাদের টাকা দেওয়া হচ্ছিল। বর্তমানে রােগী কল্যাণ সমিতির যে তহবিল সেখানকার টাকা প্রায় শেষ হয়ে এসেছে। যার জেরে তাদের বেতন বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
মালদা মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষ। পাশাপাশি তাদের নিয়ােগের ব্যাপারে স্বাস্থ্য দপ্তরের কাছেও স্ট্যান্ডার জানিয়েছে। কিন্তু তাদের নিয়ােগের ব্যাপারে এখন পর্যন্ত স্বাস্থ্য ভবন থেকে কোনওরকম নির্দেশিকা জারি করা হয়নি।
এ প্রসঙ্গে মালদা মেডিকেল কলেজের প্রিন্সিপাল ডক্টর পার্থ প্রতিম মুখোপাধ্যায় বলেন, অস্থায়ী কর্মীদের আগস্ট মাস থেকে বেতনের একটা সমস্যা তৈরি হয়েছে। বিষয়টি স্বাস্থ্য দপ্তরের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানাে হয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.