মালদা: পঞ্চায়েতের পুকুর খননে ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতির অভিযােগকে কেন্দ্র করে মালদার তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েতের দুই গােষ্ঠীর সংঘর্ষ বাঁধে।
ঘটনায় আহত হয়েছেন প্রধান, উপপ্রধান, পঞ্চায়েত সদস্যসহ ছয় জন। ঘটনাটি ঘটেছে, মালদার পুখুরিয়া থানার রতুয়া-২ ব্লকের শ্রীপুর-১ পঞ্চায়েতে। আহতরা এখন মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। দুই পক্ষই ইতিমধ্যে একে অপরের বিরুদ্ধে রতুয়া থানায় লিখিত অভিযােগ দায়ের করেছে।
পঞ্চায়েতে কাজ না করে টাকা আত্মসাতের অভিযােগ উঠল ওই গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের ঘনিষ্ঠ এক ঠিকাদার ও উপ- প্রধানের স্ত্রীর বিরুদ্ধে। ওই পঞ্চায়েতের সদস্যদেরই একাংশ তাঁদের বিরুদ্ধে কাজ না করেও টাকা তােলার অভিযােগ এনেছেন ।
সম্প্রতি, তাঁরা BDO-র কাছে পৃথকভাবে দুটি লিখিত অভিযােগও দায়ের করেন তাঁরা। জানা গিয়েছে, কাজ না করে, ভুয়াে বিল পেশ করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযােগকে ঘিরে গােলমালের সূত্রপাত।
শুক্রবার বিকেলে বিডিও-র নির্দেশে অভিযােগের তদন্তে এলাকায় যান দুই সরকারি আধিকারিক। তাঁদের সামনে দু’পক্ষই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। অভিযােগ, পঞ্চায়েত অফিসের মধ্যেও দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি-মারামারি হয়।
রতুয়া-২ ব্লকের বিডিওর নির্দেশে ওই পঞ্চায়েতে তদন্তে আসেন দুই আধিকারিক।তাঁরা এদিন শ্রীপুর-১পঞ্চায়েতের ১৪ নম্বর সংসদের খেড়িয়া গ্রামের কাজ সরেজমিনে তদন্ত করেন।
জানা গিয়েছে, ঘটনাস্থলে তদন্ত চলাকালীন আধিকারিকদের সামনেই প্রধান ও বিরােধী গোষ্ঠীর গন্ডগোল বেঁধে যায়।এরপর একে অন্যের ওপর বাঁশ লাঠি রড দিয়ে হামলা চালায়। এই ঘটনায় দু’পক্ষের অন্তত ৬ জন আহত হয়। আহতদের চিকিৎসার জন্য স্থানীয় কুমারগঞ্জ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
উপপ্রধান নুরুল ইসলামকে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হলেও বাকিদের মালদায় মেডিক্যাল কলেজে পাঠানাে হয়েছে। মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন পঞ্চায়েত প্রধান রােশনারা খাতুন, উপ- প্রধানের ভাই আব্দুল হাকিম গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য জুবায়ের আলম, এবং রােস্তম আলি।
পঞ্চায়েত প্রধান রােশনারা খাতুন বলেন, পঞ্চায়েতের কয়েক- জন সদস্য বেশ কিছুদিন ধরেই অনাস্থা আনার চেষ্টা করছেন। তাতে তাঁরা সফল হয়নি।এজন্য তারা ইচ্ছাকৃতভাবে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যে অভিযােগ আনে। সমস্ত অভিযােগ অস্বীকার করে প্রধান বিরােধী তৃণমূলের গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য মজিবুর রহমান বলেন এখানে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে আর সেই দুর্নীতি ঢাকতেই আমাদের ওপর হামলা চালানাে হয়েছে।
রতুয়া-২ ব্লকের বিডিওর নির্দেশে ওই পঞ্চায়েতে তদন্তে আসেন দুই আধিকারিক।তাঁরা এদিন শ্রীপুর-১পঞ্চায়েতের ১৪ নম্বর সংসদের খেড়িয়া গ্রামের কাজ সরেজমিনে তদন্ত করেন।
জানা গিয়েছে, ঘটনাস্থলে তদন্ত চলাকালীন আধিকারিকদের সামনেই প্রধান ও বিরােধী গোষ্ঠীর গন্ডগোল বেঁধে যায়।এরপর একে অন্যের ওপর বাঁশ লাঠি রড দিয়ে হামলা চালায়। এই ঘটনায় দু’পক্ষের অন্তত ৬ জন আহত হয়। আহতদের চিকিৎসার জন্য স্থানীয় কুমারগঞ্জ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
উপপ্রধান নুরুল ইসলামকে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হলেও বাকিদের মালদায় মেডিক্যাল কলেজে পাঠানাে হয়েছে। মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন পঞ্চায়েত প্রধান রােশনারা খাতুন, উপ- প্রধানের ভাই আব্দুল হাকিম গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য জুবায়ের আলম, এবং রােস্তম আলি।
পঞ্চায়েত প্রধান রােশনারা খাতুন বলেন, পঞ্চায়েতের কয়েক- জন সদস্য বেশ কিছুদিন ধরেই অনাস্থা আনার চেষ্টা করছেন। তাতে তাঁরা সফল হয়নি।এজন্য তারা ইচ্ছাকৃতভাবে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যে অভিযােগ আনে। সমস্ত অভিযােগ অস্বীকার করে প্রধান বিরােধী তৃণমূলের গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য মজিবুর রহমান বলেন এখানে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে আর সেই দুর্নীতি ঢাকতেই আমাদের ওপর হামলা চালানাে হয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.