রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনের আগেই পশ্চিমবঙ্গ কলেজ সার্ভিস কমিশনের শিক্ষক নিয়ােগে দুর্নীতির অভিযােগ আনলেন মেধা তালিকাভুক্ত চাকরি প্রার্থীরা।
বৃহস্পতিবার সকালে এ নিয়ে তারা বিকাশ ভবনে একটি ডেপুটেশনও জমা দিয়েছেন। যেখানে দাবি করা হয়েছে, মেধা তালিকায় নাম না থাকা সত্বেও এ রাজ্যে কলেজে চাকরি পেয়েছেন অনেকেই। তাই চরম এই দুর্নীতির বিচারবিভাগীয় তদন্তের জন্য আমরা দাবি জানাচ্ছি।
তৃণমূল জামানায় এখনও প্রায় ছ'শাের অধিক হবু কলেজ শিক্ষকের নাম মেধা তালিকায় রয়েছে। এখনও তারা নিয়ােগের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু, শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের অধীনে উচ্চশিক্ষা দপ্তর বিষটিকে গুরুত্ব দেয়নি, উল্টে ঘুরপথে দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিয়েছেন বলেও বৃহস্পতিবার অভিযােগ এনেছেন চাকরিপ্রার্থী হিমাদ্রি মন্ডল।
তবে এদিন মেধা তালিকাভুক্ত সংগঠনের পক্ষে বিনয়কৃষ্ণ পাল কলেজে নিয়ােগ দুর্নীতি নিয়ে কলেজ সার্ভিস কমিশন ও রাজ্য উচ্চশিক্ষা দপ্তরের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (UGC)-কেও কাঠগড়ায় তুলেছেন।
Read more: মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে রাস্তায় শুয়ে বিক্ষোভ চাকরি প্রার্থীদের, অস্বস্তিতে তৃণমূল।
তিনি দাবি করেছেন, কলেজে নিয়ােগের দুর্নীতিতে শুধু কলেজ সার্ভিস কমিশন যুক্ত নয় বলে মনে হয়। এর সঙ্গে বিকাশ ভবনের বিভিন্ন আধিকারিক, নেতা-মন্ত্রীরাও যুক্ত। কেন না, কলেজের সিট স্যাংশান থেকে যাবতীয় কাজ হয় উচ্চশিক্ষা দপ্তর থেকে।
আর ২০১৮-র মেধা তালিকাভুক্তদের নিয়ােগ প্রক্রিয়া শেষের আগে, মেধা তালিকার মেয়াদ থাকাকালীন অবস্থায় কীভাবে নতুন বিজ্ঞপ্তি দেওয়া যায়? বিকাশ ভবন, সরকারের মদত ছাড়া সিএসসি এ ধরনের দুর্নীতি করতে সাহস পেত না।
আমাদের ধারণা ইউজিসির (UGC) ও এই সকল কর্মকাণ্ডে সায় রয়েছে। নাহলে এই রাজ্যে স্যাক্ট নিয়ােগ থেকে শুরু করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ইউজিসির নিয়ম নীতিকে বারবার অমান্য করা হচ্ছে, ইউজিসিকে অসংখ্যবার তথ্য সহ সে সব বিষয় জানানাের পরেও তারা আশ্চর্য রকমের নীরবতা পালন করছে।
একই সঙ্গে মেধা তালিকাভুক্ত প্রার্থীরা উচ্চশিক্ষা দপ্তর, কলেজ সার্ভিস কমিশন ও ইউজিসির পূর্বাঞ্চলীয় শাখায় জমা দেওয়া স্মারক লিপিতে এদিন দাবি করেছেন, প্রকৃত মেধাবী ও যােগ্য প্রার্থীকে দ্রুত নিয়ােগের ব্যবস্থা করতে হবে।
আর নিয়ােগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা আনতে প্রকাশ্য বিজ্ঞপ্তি দিয়ে, হাইকোর্টের সাহায্য নিয়ে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের মাধ্যমে সকল মেধা তালিকাভুক্ত প্রার্থীর ইন্টারভিউর ভিডিও এবং অডিও রেকর্ডিং পুনর্মূল্যায়ন করতে হবে।
তিনি দাবি করেছেন, কলেজে নিয়ােগের দুর্নীতিতে শুধু কলেজ সার্ভিস কমিশন যুক্ত নয় বলে মনে হয়। এর সঙ্গে বিকাশ ভবনের বিভিন্ন আধিকারিক, নেতা-মন্ত্রীরাও যুক্ত। কেন না, কলেজের সিট স্যাংশান থেকে যাবতীয় কাজ হয় উচ্চশিক্ষা দপ্তর থেকে।
আর ২০১৮-র মেধা তালিকাভুক্তদের নিয়ােগ প্রক্রিয়া শেষের আগে, মেধা তালিকার মেয়াদ থাকাকালীন অবস্থায় কীভাবে নতুন বিজ্ঞপ্তি দেওয়া যায়? বিকাশ ভবন, সরকারের মদত ছাড়া সিএসসি এ ধরনের দুর্নীতি করতে সাহস পেত না।
আমাদের ধারণা ইউজিসির (UGC) ও এই সকল কর্মকাণ্ডে সায় রয়েছে। নাহলে এই রাজ্যে স্যাক্ট নিয়ােগ থেকে শুরু করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ইউজিসির নিয়ম নীতিকে বারবার অমান্য করা হচ্ছে, ইউজিসিকে অসংখ্যবার তথ্য সহ সে সব বিষয় জানানাের পরেও তারা আশ্চর্য রকমের নীরবতা পালন করছে।
একই সঙ্গে মেধা তালিকাভুক্ত প্রার্থীরা উচ্চশিক্ষা দপ্তর, কলেজ সার্ভিস কমিশন ও ইউজিসির পূর্বাঞ্চলীয় শাখায় জমা দেওয়া স্মারক লিপিতে এদিন দাবি করেছেন, প্রকৃত মেধাবী ও যােগ্য প্রার্থীকে দ্রুত নিয়ােগের ব্যবস্থা করতে হবে।
আর নিয়ােগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা আনতে প্রকাশ্য বিজ্ঞপ্তি দিয়ে, হাইকোর্টের সাহায্য নিয়ে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের মাধ্যমে সকল মেধা তালিকাভুক্ত প্রার্থীর ইন্টারভিউর ভিডিও এবং অডিও রেকর্ডিং পুনর্মূল্যায়ন করতে হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.