ভবানীপুর: করােনা আবহে বিজেপি নেতাদের ময়দানে নেমে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছিল বিজেপির রাজ্য নেতৃত্ব।
অতিমারীর সময় তাই গেরুয়া শিবিরের অনেক নেতাকেই সাধারণ মানুষের পাশে থাকতে দেখা যাচ্ছে। কিন্তু ভবানীপুরে ত্রাণ বিলি করতে গিয়ে হামলার মুখে পড়তে হল অভিনেতা তথা বিজেপি নেতা রুদ্রনীল ঘােষকে (Rudranil Ghosh)
ম্যাটাডাের নিয়ে তিনি ত্রাণ দিতে গিয়েছিলেন ৭১ নং ওয়ার্ডে। তাঁর সঙ্গে ছিল না কোনও নিরাপত্তা রক্ষী। সেই সময় হঠাৎই একজন এসে তার গালে সপাটে একটা চড় কষিয়ে দেয়। সেই সঙ্গে তাঁকে প্রশ্ন করে, “আপনি কি পুলিশের অনুমতি নিয়ে এসেছেন?
এই ঘটনার পরে রুদ্রনীল কালিঘাট থানায় তৃনমূল ওয়ার্ড প্রেসিডেন্ট বাবলু সিংয়ের নামে অভিযােগ দায়ের করেন। বিজেপিতে যােগ দেওয়ার পর থেকে বারংবার তাঁকে ‘দলবদলু' কথাটা শুনতে হচ্ছে।
এই বিষয়ে রুদ্রনীল বলেন, “সিপিএম, তৃণমূল, বিজেপির উর্ধ্বে সবাই তাে মানুষ। মানুষ আজ বিপদের মধ্যে রয়েছে। তাঁদের ত্রাণও পৌছে দিতে দেবে না তৃণমূল।" রুদ্রনীলের অভিযােগ, শুধু এখানে নয় গােটা রাজ্যেই তৃণমূল এটা করছে।
৭১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রায় ৩০০ পরিবারের হাতে ত্রাণের সামগ্রী তুলে দেন তিনি। কিন্তু তারপরই হামলার মুখে পড়েন তিনি। অভিযােগ, ভবানীপুরের তৃণমূল নেতা বাবলু সিংহের নেতৃত্বে তাঁর উপর হামলা করা হয়। এমনকী অভিনেতাকে চড়ও মারা হয়।
তিনি বলেন "ত্রাণ দিতে এসে মার খেয়ে গেলাম। রুদ্রনীল ঘােষকে সােজা চড় মেরে দিল! এসব কী চলছে রাজ্যে ? কেউ ত্রাণও দিতে পারবে না? আমার সঙ্গীদেরও মারা হয়েছে।"
ঘটনায় বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ রুদ্রনীল কালীঘাট থানায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযােগ জানিয়েছেন। যদিও অভিনেতাকে মারধরের ঘটনার অভিযােগ অস্বীকার করেছেন তৃণমূলের ওয়ার্ড প্রেসিডেন্ট বাবলু সিং।
আজ আমার গালে চড় মেরেছে। বলেছে, এখানে ত্রাণ দিতে কে বলেছে? মানে কাউকে ত্রাণ দেওয়া যাবে না। এর পর অবশ্য স্থানীয় তৃণমূল নেতাকে সাংবাদিকদের ক্যামেরার সামনে বলতে শােনা যায়। বলা নেই কওয়া নেই উনি ত্রাণ দিতে এসেছেন। আমরা তাে ত্রাণ দিচ্ছি। ওনাকে কে আসতে বলেছিল। ত্রাণ দিতে বাধা দিচ্ছি না। কিন্তু পুলিশের অনুমতি নিয়ে এসেছেন কি? ওই খাবারে বিষ থাকলে, খাবার খেয়ে মানুষের পেট খারাপ হলে আমাদেরই তা দেখতে হবে।
একুশের বিধানসভায় ভবানীপুরের বিজেপি প্রার্থী হিসেবে প্রচারে বেরিয়ে তিনি বাধাপ্রাপ্ত হয়েছিলেন। তাঁকে ঘিরে গাে-ব্যাক স্লোগানও উঠেছিল। এবার ত্রাণ বিলি করতে গিয়ে ‘হামলার মুখে পড়তে হল তাঁকে।
ঘটনায় বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ রুদ্রনীল কালীঘাট থানায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযােগ জানিয়েছেন। যদিও অভিনেতাকে মারধরের ঘটনার অভিযােগ অস্বীকার করেছেন তৃণমূলের ওয়ার্ড প্রেসিডেন্ট বাবলু সিং।
আজ আমার গালে চড় মেরেছে। বলেছে, এখানে ত্রাণ দিতে কে বলেছে? মানে কাউকে ত্রাণ দেওয়া যাবে না। এর পর অবশ্য স্থানীয় তৃণমূল নেতাকে সাংবাদিকদের ক্যামেরার সামনে বলতে শােনা যায়। বলা নেই কওয়া নেই উনি ত্রাণ দিতে এসেছেন। আমরা তাে ত্রাণ দিচ্ছি। ওনাকে কে আসতে বলেছিল। ত্রাণ দিতে বাধা দিচ্ছি না। কিন্তু পুলিশের অনুমতি নিয়ে এসেছেন কি? ওই খাবারে বিষ থাকলে, খাবার খেয়ে মানুষের পেট খারাপ হলে আমাদেরই তা দেখতে হবে।
একুশের বিধানসভায় ভবানীপুরের বিজেপি প্রার্থী হিসেবে প্রচারে বেরিয়ে তিনি বাধাপ্রাপ্ত হয়েছিলেন। তাঁকে ঘিরে গাে-ব্যাক স্লোগানও উঠেছিল। এবার ত্রাণ বিলি করতে গিয়ে ‘হামলার মুখে পড়তে হল তাঁকে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.