ব্যারাকপুর: কোটি টাকার সম্পত্তি দখলকে ঘিরে মঙ্গলবার রাতে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে টিটাগড় থানার মােহনপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ২৫ নম্বর সংসদের আমবাগান এলাকা।
অভিযােগ উঠেছে, মালিকানাহীন কোটি টাকার সম্পত্তি দখলে মরিয়া ব্যারাকপুর পুর প্রশাসক ও তৃণমূল নেতা লালন পাসােয়ানের অমুগামীরা।
তৃণমূলের স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যা সােমা কর্মকার বলেন, ওইদিন রাতে কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ের ধারে দলীয় কর্মী প্রাণ দে-র সঙ্গে মারধাের করে জমির দালাল প্রদীপ মন্ডল ও তার দলবল। সেখানে গিয়ে পার্টির ছেলেরা প্রতিবাদ জানালে দুপক্ষের মধ্যে মারপিট বেঁধে যায়।
সােমা দেবীর অভিযােগ, মারপিটের ঘটনার পর পুলিশকে ফোন করা সত্ত্বেও ঘটনাস্থলে আসেনি। ইতিমধ্যেই একদল যুবক সশস্ত্র অবস্থায় বাইকে চেপে আচমকা হানা দেয় আমবাগান এলাকায়।
দোকানপাট ভাঙচুর করে কয়েকজনকে ওরা বেধরক মারধাের করে। রিপন সরকার নামে এক যুবক তাকে ঘুষি মারে। এমনকি দলীয় কার্যালয়ের সামনে ওরা একরাউন্ড গুলি চালিয়ে পালিয়ে যায়। দুষ্কৃতী হামলায় ঝন্টু দত্ত, অজিত দাস-সহ চারজন আহত হয়েছেন।
Read more: ভরদুপুরে বেহালার মুচিপাড়ায় চলল গুলি, প্রকাশ্যে তৃণমূলের গােষ্ঠীদ্বন্দ্ব।
স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের অভিযােগ, হামলাকারীরা তৃণমূল
নেতা উত্তম দাস ও লালন পাসােয়ান শিবিরের। আক্রান্ত অজিত দাস জানান, গন্ডগােলের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই, তখন দুষ্কৃতীরা মাথায় বাঁশ দিয়ে আঘাত করে মাথা
ফাটিয়ে দিয়েছে।
এই ঘটনা নিয়ে সাংসদ অর্জুন সিং (Arjun Singh) বলেন, মােহনপুর আমবাগান এলাকায় কোটি টাকার সম্পত্তির দখল -কে ঘিরে তৃণমূলের দুই গােষ্ঠীর মধ্যে মারপিট হয়েছে, ওখানে গুলি চলেছে, কিন্তু প্রশাসন নির্বিকার।
যদিও গােষ্ঠী দ্বন্দের অভিযােগ অস্বীকার করে ব্যারাকপুরের পুর প্রশাসক উত্তম দাস বলেন, আগে যখন ওই পঞ্চায়েতের পর্যবেক্ষক ছিলাম তখন ওখানে যেতাম, কিন্তু এখন তাে ওদিকে যাই না। সুতরাং ওদের অভিযােগ ভিত্তিহীন।
স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের অভিযােগ, হামলাকারীরা তৃণমূল
নেতা উত্তম দাস ও লালন পাসােয়ান শিবিরের। আক্রান্ত অজিত দাস জানান, গন্ডগােলের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই, তখন দুষ্কৃতীরা মাথায় বাঁশ দিয়ে আঘাত করে মাথা
ফাটিয়ে দিয়েছে।
এই ঘটনা নিয়ে সাংসদ অর্জুন সিং (Arjun Singh) বলেন, মােহনপুর আমবাগান এলাকায় কোটি টাকার সম্পত্তির দখল -কে ঘিরে তৃণমূলের দুই গােষ্ঠীর মধ্যে মারপিট হয়েছে, ওখানে গুলি চলেছে, কিন্তু প্রশাসন নির্বিকার।
যদিও গােষ্ঠী দ্বন্দের অভিযােগ অস্বীকার করে ব্যারাকপুরের পুর প্রশাসক উত্তম দাস বলেন, আগে যখন ওই পঞ্চায়েতের পর্যবেক্ষক ছিলাম তখন ওখানে যেতাম, কিন্তু এখন তাে ওদিকে যাই না। সুতরাং ওদের অভিযােগ ভিত্তিহীন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.