![]() |
তৃনমূল নেতা কুনালকান্তি দাস |
মালদা: ভুয়াে অ্যাকাউন্ট খুলে বন্যাত্রাণের টাকা আত্মসাৎ করার অভিযােগে মালদার হরিশ্চন্দ্রপুরের এক তৃণমূল নেতাকে গণধোলাই দিল উত্তেজিত জনতা। এমনকী, প্রকাশ্য রাস্তায় ছিড়ে ফেলা হয় ওই তৃণমূল (TMC) নেতার পােশাক।
শুক্রবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে, হরিশ্চন্দ্রপুর থানার বরােই গ্রাম পঞ্চায়েতের চোপালমােড় এলাকায়। বিষয়টি জানতে পেরে ঘটনাস্থলে গণপিটুনির হাত থেকে ওই তৃণমূল নেতাকে উদ্ধার করতে আসে সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশ কিন্তু ক্ষিপ্ত গ্রামবাসীদের বিক্ষোভের মুখেও পুলিশকে পড়তে হয় বলে অভিযােগ। পরে হরিশ্চন্দ্রপুর থানা থেকে বাড়তি আরাে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে ওই তৃণমূল নেতাকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়।
এলাকার মানুষের অভিযােগের ভিত্তিতে আপাতত ওই তৃণমূল নেতাকে আটক করেছে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আক্রান্ত তৃণমূল নেতার নাম কুনালকান্তি দাস (৪২)। ওই তৃণমূল নেতার স্ত্রী বরােই গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য পদে আসীন রয়েছেন। আর ওই আক্রান্ত তৃণমূল নেতা স্থানীয় অঞ্চল কমিটির কার্যকরী সভাপতি পদে রয়েছেন।
বিক্ষোভকারী গ্রামবাসীদের অভিযােগ, ২০১৭ সালের বন্যা ত্রাণের টাকা আত্মসাতের অভিযােগ ওঠে বরােই গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে। ইতিমধ্যেই তার তদন্ত শুরু হয়েছে। সেই তদন্তে উঠে এসেছে স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েতের মহিলা সদস্যর স্বামী কুনালকান্তি দাস যিনি এক ব্যক্তির নামে একাধিক অ্যাকাউন্ট খুলে টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
বেশ কিছু আত্মগোপন করে থাকার পর শুক্রবার সকালে নিজের বাড়ির এলাকার রাস্তায় বেরােতেই তাঁকে ঘিরে ধরে আটকে রেখে গণধােলাই শুরু করে উত্তেজিত জনতা। পুলিশ উদ্ধারে গেলে পুলিশকে ঘিরেও বিক্ষোভ দেখায় গ্রামবাসীরা।
তৃণমূল নেতাকে আটক করে নিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশের গাড়ি ঘিরে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় গ্রামবাসীরা। হরিশ্চন্দ্রপুর থানা পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
যদিও ওই তৃণমূল নেতা কুনালকান্তি দাস তার বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযােগ অস্বীকার করেছে। এদিকে এই ঘটনাকে ঘিরে হরিশ্চন্দ্রপুরে তৃণমূল বিজেপির রাজনৈতিক তরজা শুরু হয়েছে।
বিজেপি (BJP)-র জেলা সভাপতি গােবিন্দ চন্দ্র মণ্ডল জানিয়েছেন, কাটমানির দল হয়ে দাঁড়িয়েছে তৃণমূল। এই
ধরনের ঘটনা হামেশাই ঘটছে। আমরা চাই এই ধরনের প্রতারক নেতাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হােক।
তৃণমূলের জেলা সভাপতি রহিম বক্সী জানিয়েছেন, সম্পূর্ণ ঘটনার কথা জেনে কিছু বলতে পারব না। তবে দল এরকম ঘটনাকে কখনই সমর্থন জানায় না।
বেশ কিছু আত্মগোপন করে থাকার পর শুক্রবার সকালে নিজের বাড়ির এলাকার রাস্তায় বেরােতেই তাঁকে ঘিরে ধরে আটকে রেখে গণধােলাই শুরু করে উত্তেজিত জনতা। পুলিশ উদ্ধারে গেলে পুলিশকে ঘিরেও বিক্ষোভ দেখায় গ্রামবাসীরা।
তৃণমূল নেতাকে আটক করে নিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশের গাড়ি ঘিরে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় গ্রামবাসীরা। হরিশ্চন্দ্রপুর থানা পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
যদিও ওই তৃণমূল নেতা কুনালকান্তি দাস তার বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযােগ অস্বীকার করেছে। এদিকে এই ঘটনাকে ঘিরে হরিশ্চন্দ্রপুরে তৃণমূল বিজেপির রাজনৈতিক তরজা শুরু হয়েছে।
বিজেপি (BJP)-র জেলা সভাপতি গােবিন্দ চন্দ্র মণ্ডল জানিয়েছেন, কাটমানির দল হয়ে দাঁড়িয়েছে তৃণমূল। এই
ধরনের ঘটনা হামেশাই ঘটছে। আমরা চাই এই ধরনের প্রতারক নেতাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হােক।
তৃণমূলের জেলা সভাপতি রহিম বক্সী জানিয়েছেন, সম্পূর্ণ ঘটনার কথা জেনে কিছু বলতে পারব না। তবে দল এরকম ঘটনাকে কখনই সমর্থন জানায় না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment box.